বাংলাদেশে বিভিন্ন ভাস্কর্য ও মূর্তি নির্মাতার প্রধান উদ্যোক্তা মৃণাল
হক।ঢাকা শহর ও দেশের বিভিন্ন ভার্সিটিতে বিভিন্ন সময় তিনি বিভিন্ন মূর্তি
নির্মাণ করেছেন।
চ্যানেল আই অনলাইনে সুপ্রীম কোর্টের মূর্তি নির্মাতা মৃণাল হক বলেছেন- ‘সব কিছুকে মূর্তি বলে তা সরানোর দাবি মেনে নেয়াটা হবে আত্মসমর্পণ। এরকম দাবি মেনে নিলে দেশে থাকার মতো পরিবেশ থাকবে না।’
বাস্তবতা হলো মৃণাল হক দেশেই থাকেন না।পরিবার নিয়ে তিনি আমেরিকাতে সেটেল হয়েছেন ১৯৯৫ সালে। তার স্ত্রী নাসরিন হক এবং পুত্র সৈকত হককে নিয়ে
আমেরিকাতেই থাকেন। ১৯৯৫ সালে আমেরিকাতে যাওয়ার পরে মৃণাল হক খোদ মার্কিন সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সমর্থ হন। নিউইয়র্কের সরকারি টিভিতে তার এক সাক্ষাতকার ২৬ বার এবং মার্কিন সরকারি চ্যানেল সিএনএন –এ ১৮ বার প্রচার করে। এরপর তাকে ২০০২ সালে বাংলাদেশে পাঠানো হয় বিশেষ উদ্দেশ্য নিয়ে।
মৃণাল হক আমেরিকাতেই থাকেন, তবে বাংলাদেশে মূর্তি বানানোর জন্য মাঝে মাঝে আসে্ন।আসবেই না বা কেন ? প্রত্যেকটি মূর্তি তৈরিতে সরকারের তফর থেকে তিনি মোটা অংকের টাকা পান। একটি মূর্তি বানাতে সর্বোচ্চ খরচ হয় ৫-১০ লক্ষ টাকা। কিন্তু বিল করেন দেড়-দুই কোটি টাকা।এসব নিয়ে কখনো প্রশ্ন ওঠেনি।কারন তিনি মুক্তি যুদ্ধের চেতনা বাচিয়ে রাখতে মূর্তি তৈরি করেন।তাই এবিষয়ে কারো প্রশ্ন তোলার অবকাশ নেই।
বাংলাদেশের আনাচে কানাচে মূর্তি ছড়ীয়ে দেয়ার মাষ্টার প্ল্যান তিনি হাতে নিয়েছিলেন।কারন একটি বড় বিজনেস।একদিকে চেতনা ছড়িয়ে দেয়া অন্যদিকে পকেট ভর্তি করার সুবর্ণ সুযোগ। ইতিমধ্যে তার মাধ্যমে দেশজুড়ে শত শত মূর্তি বানানো হয়ে গেছে, এবং আরো সহস্রাধিক কাজ চলছে ।
চ্যানেল আই অনলাইনে সুপ্রীম কোর্টের মূর্তি নির্মাতা মৃণাল হক বলেছেন- ‘সব কিছুকে মূর্তি বলে তা সরানোর দাবি মেনে নেয়াটা হবে আত্মসমর্পণ। এরকম দাবি মেনে নিলে দেশে থাকার মতো পরিবেশ থাকবে না।’
বাস্তবতা হলো মৃণাল হক দেশেই থাকেন না।পরিবার নিয়ে তিনি আমেরিকাতে সেটেল হয়েছেন ১৯৯৫ সালে। তার স্ত্রী নাসরিন হক এবং পুত্র সৈকত হককে নিয়ে
আমেরিকাতেই থাকেন। ১৯৯৫ সালে আমেরিকাতে যাওয়ার পরে মৃণাল হক খোদ মার্কিন সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সমর্থ হন। নিউইয়র্কের সরকারি টিভিতে তার এক সাক্ষাতকার ২৬ বার এবং মার্কিন সরকারি চ্যানেল সিএনএন –এ ১৮ বার প্রচার করে। এরপর তাকে ২০০২ সালে বাংলাদেশে পাঠানো হয় বিশেষ উদ্দেশ্য নিয়ে।
মৃণাল হক আমেরিকাতেই থাকেন, তবে বাংলাদেশে মূর্তি বানানোর জন্য মাঝে মাঝে আসে্ন।আসবেই না বা কেন ? প্রত্যেকটি মূর্তি তৈরিতে সরকারের তফর থেকে তিনি মোটা অংকের টাকা পান। একটি মূর্তি বানাতে সর্বোচ্চ খরচ হয় ৫-১০ লক্ষ টাকা। কিন্তু বিল করেন দেড়-দুই কোটি টাকা।এসব নিয়ে কখনো প্রশ্ন ওঠেনি।কারন তিনি মুক্তি যুদ্ধের চেতনা বাচিয়ে রাখতে মূর্তি তৈরি করেন।তাই এবিষয়ে কারো প্রশ্ন তোলার অবকাশ নেই।
বাংলাদেশের আনাচে কানাচে মূর্তি ছড়ীয়ে দেয়ার মাষ্টার প্ল্যান তিনি হাতে নিয়েছিলেন।কারন একটি বড় বিজনেস।একদিকে চেতনা ছড়িয়ে দেয়া অন্যদিকে পকেট ভর্তি করার সুবর্ণ সুযোগ। ইতিমধ্যে তার মাধ্যমে দেশজুড়ে শত শত মূর্তি বানানো হয়ে গেছে, এবং আরো সহস্রাধিক কাজ চলছে ।
No comments:
Post a Comment