ঢাকার বাড্ডায় ময়নাবাগে একটা ১০ বছরের 
মেয়েকে ইফতারির দাওয়াত দিয়ে রেপ করেছে ২ জন গার্ড,নিঃশ্পাপ একটা চেহারার 
দিকে তাকালে মানুষের মনে হয়ত সাময়িক ভাবেও মনে হয় অামি এমন নিঃশ্পাপ হতে 
চাই জগতের সব পাপ থেকে সেই বাচ্চাদেরকে দেখলে কারো ভোগের কথা কিভাবে মনে 
অাসতে পারে অামি চিন্তাও করতে পারিনা,অামার মেয়ের বয়স ৬ তাকে দেখলে অামার 
মনে সব সময় এখন একটা ভীতি কাজ করে অামার মেয়েটাও তো নিরাপদ না কোথাও..!
অামি রেপ্ট হতে চাই এসব নর পষুদের কাছে 
যারা কিনা মাসুম বাচ্চাদেরকে রেপ করে, অামাকে যতবার ইচ্ছা রেপ করো 
তোমাদেরকে ডাকছি নিজে রেপ হবার জন্য তারপর ও এসব মাসুম বাচ্চাদেরকে তোমারা 
ছেরে দেও, যারা রেপ করে তারা তো কোন মায়ের সন্তান,কোন মেয়ের বাবা, কিন্বা 
কোন বোনের ভাই, তাদের কি একবারও তাদের বাড়িতে থাকা মা বোন গুলোর চেহারা মনে
 পরেনা কারো শরির ছিরে খাবার সময়?
তাদের মা বোনের সাথেও তো এমন হতে পারে কোন
 একদিন, অামি শুনতে পাই এই সব শিশু বাচ্চাদের অার্তনাথ, শিউরে উঠে শরির,, 
বাচ্চা গুলোর সেই সময়ের সময় টুকু কতটা ভয়ংকর অাপনারা একটু কল্পনা যদি করেন 
তাহলে হয়ত নিজের মেয়ের হাতটি এক মুহূতের জন্য ও ছারতে চাইবেননা বাইরের জগতে
এর প্রতিকার কিভাবে? শাস্তি কি হচ্ছে 
তাদের? একজন বাবা কতটা অসহায় হয়ে তার রেপ হওয়া মেয়েকে নিয়ে অাত্নহত্যা করে 
তা কি কেউ কখনো ভেবেছেন?যার বাবা, যার ভাই, যার ছেলে রেপিস্ট সেই মেয়ে, 
মা,বোন যদি সবার সামনে এসে বলে অামরা শাস্তি দিতে চাই এদের, প্রকাশে যদি 
তাদের লিঙ্গ কেটে ফেলে দেবার সাহস রাখে তাহলে অার কারো বাবা,ভাই,ছেলে 
রেপিস্ট হবে বলে মনে হয় না,
শরিরের সাময়িক চাহিদার জন্য একটা মানুষের জিবনকে শেষ করে দেওয়া, মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেওয়া এ কেমন মানব সমাজ অামাদের,
সমাজ তো অামাদের সবার তাহলে সবাই মিলে এই 
সমাজে এই রেপিস্টদের কিভাবে অামরা ঠাই দেই, কেনো তাদেরকে সমাজ থেকে বের করে
 দেই না?একটা শিশুর অার্তনাথ শুণে বাচার চেয়ে ওই সব রেপিস্টদের কাছে অামি 
নিজে রেপ্ট হতে চাইবো, অামরা বিচাই চাই বিচার চাই বলে দাবি করি লাভ কি 
তাতে? শরীরের খত কি পুরন হয়? বাচার অধীকার সমাজে অার দশটা মেয়ের মত রেপ্ট 
হওয়া মেয়েটার কতটা? প্রশ্ন গুলো অাপনাদের সবার কাছে অাপনার নিঃশ্পাপ 
বাচ্চাটা কতাটা চিৎকার করে বললে অাপনাদের অামাদের জেগে থাকা ঘুম ভাংবে 
অামাকে বাচাঁও মা অামাকে বাচাঁও বাবা,………!!!!!
অাগের দিনে ৪০ /৬০/৭০ বয়সি ছেলেরা বিয়ে 
করতো ১০ /১২ বছর মেয়েদের যাদের কিনা সেই সময় ঋতুস্রাব ও শুরু হয়নি সেই 
সময়ের মেয়েদের বিয়ের পর বাসার রাতটি তো হত সমাজ সিকৃত রেপ্টের রাত অার 
পুরুষ নামক নর পষুরা সেই অল্পোবয়সি মেয়েদেরকে রেপ্ট করতো প্রতিনিয়ত।
তখন তো বিচার চাই শব্দটির সাথেও তারা ছিলো
 অপরিচিত, এখন সমাজে যারা নিঃশ্পাপ শিশুদেরকে রেপ্ট করে অামার মন হয় এরা 
তাদেরি উওরসুরি, বংশের পরামপরা রকখা করছে শুধু মাএ সমাজ থেকে সিকৃতি পাচ্ছে
 না যার কারনে নিজেরাই অাদায় করে নিচ্ছে হয়ত এই সিকৃতি অার অামরা মুখ বুজে 
তার সম্মতি দিচ্ছি, নিজের ঘর পুরলে নাকি মাথা গোজার জায়গাটা কতটা গুরুত্ব্য
 তা বোঝা যায় তবে কি অামরা নিজের ঘর পোরার অপেখায় তাদের সমাজে ঠাই 
দিচ্ছি?সময়ের পরিবর্তন হয়েছে অনেক কিছুর মানষিকতার পরিবর্তন হবে কবে 
অামাদের,? মুখ চেপে ধরা কান্নার শব্দ ও তো শব্দ সেটা অারো কস্টের…….!

 
No comments:
Post a Comment