Monday, June 5, 2017

গণজাগরণের আড়ালে নারীদের সঙ্গে যা করতো ইমরান এইচ সরকার : শুরু হয়েছে নিজেদের মধ্যে কাদা ছুড়াছুড়ি !!

শুধু আমার কথা বললে হবে কেন? শুরুর দিন থেকে দিনরাত যারা আন্দোলন করেছেন চলুন একটু যেনে নেই তাঁদের কথাও। সেলিনা মাওলা। পেশায় একজন এম বি বি এস ডাক্তার সেই সাথে পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের একজন উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা সাথে আওয়ামী লীগের স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের নেত্রী দিনে অফিস সামাল দিয়ে দুপুরের পরে আর ছুটির দিন গুলোয় সকাল থেকে সারা রাতদিন। সাথে তার সন্তান, বোনের/ ভাইয়ের সন্তান সবাইকে নিয়ে হাজির হতেন শাহাবাগে রাজাকার হটাও আন্দলনে। দিনের পর দিন নিজের সংসারের খরচ ঢেলেছেন প্রকৃত আন্দোলনকারীদের খাবার সহ অন্যান্য কাজে । শ্লোগান, ব্যানার, ফেস্টুন কি বানাতে টাকা দেননি তা হয়তো নিজেই মনে করতে পারবেন না।
আমাদের সংগঠন ছাড়া ঐ জন সমুদ্রে আরও অনেকগুলো সংগঠন কাজ করেছে। সেলিনা মাওলাকে একসময় দেখেছি খুবই উত্তেজিত হয়ে তার ব্যাক্তিগতভাবে বিভিন্ন পোস্ট লিখতেন। একজন ভদ্র উচ্চ শিক্ষিত নারী ক্রমেই নিজের মনের ক্ষোভ আর ঘৃণা প্রকাশের জন্য কি করে গালিবাজ নারী হয়ে উঠেছিলেন তাও ফেসবুকে অনেকেই দেখেছেন। তিনি খুব কাছে থেকে দিনের পরদিন দেখেছিলেন কিভাবে গুটি কয়েক সুবিধাবাদী মানুষ আন্দোলনের গণসমর্থনকে পুঁজি করে নোংরা ধান্দায় মেতে উঠেছিল।

শুধু টাকা পয়সা নয় তাঁদের চাঁদাবাজির হাত থেকে রেহাই পায়নি আজিজ মার্কেটের বুটিক শপসহ বড় বড় নাম করা বুটিক শপের মালিকরাও। কারণ তাঁরা তখন অনেক বড় বড় স্টার। ২৪ ঘণ্টা কোন না কোন টিভি ক্যামেরা তাঁদের পেছনে লেগেই থাকতো। আর সেখানে এক পাঞ্জাবী বা এক ড্রেসে দিন কাটাবে কি করে বলুন? স্টার ইমেজ ধরে রাখা তো চাই ই চাই। অন্যদিকে প্রকৃত আন্দোলনকারীরা ৪/৫ দিন এক কাপড়ে থাকুক না পরে, তাঁতে ইমরান, বাঁধন, আরিফদের কি এসে যায়? যে যেভাবে পারে থাকুক পরে, করুক আন্দোলন এসেছে কেন গরুর পাল! আমরা কি ঠ্যাকা নিয়েছি নাকি আমাদের টাকার ভাগ দিতে? এমনটাই হয়তো ভাবত এইচ বাহিনী। টেলিভিশনে কে কোন টক শো’তে কি বলবে সেটার জন্য আলাদা লোক ঠিক করা ছিল। ঐ লোকদের কাজ ছিল অন-এয়ার এর আগেই কি কথা বলতে হবে কোন ইতিহাসের কোন অংশ তুলে আনলে পাবলিক খাবে, সে গুলো নির্ধারণ করে এইচ বাহিনী’র টকারকে শিখিয়ে দেওয়া। এবং কোন প্রশ্ন কি ভাবে এড়িয়ে যেতে হবে তা তোঁতা পাখির মতো মুখস্থ করতো। তাঁদের কে কোন দিন কোন ড্রেসে ক্যামেরার সামনে হাজির হয়েছিল এসব হয়তো সেলিনা মাওলার কাছে সে হিসাব ও আছে, কারণ তখন প্রায় ই দেখতাম পাঞ্জাবী বিষয়ক লেখা। বোধ করি ব্যাপারটা তিনি সবার আগেই খেয়াল করেছিলেন। অত্যন্ত গুণী আর শিক্ষিত মানুষ যখন গালিবাজে রুপান্তরিত হয় তখন বুঝে নিতেই হবে ঘটনা কতোখানি অসহ্যকর তবে তিনি তখনো যাওয়া বাদ দেন নি কারণ না গেলে আসল তথ্য পাবেন কোথায়?
আরও একজন ছিলেন ঐ অসুস্থ সময়ের বলি … তার নাম রওশন ঝুনু, পেশায় প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিক, চলনে ভাবে ড্যাম কেয়ার ভাব দেখালেও মন থেকে খুবই ভালো একজন উচ্চ শিক্ষিত নারী। তিনিও প্রথম দিন থেকে রাতে দিনে নাওয়া খাওয়া ভুলে রাস্তায় আন্দোলনের সাথে পরে থাকতেন। একদিন আমাদের এক সহযোদ্ধা বিটু মনি খবর দিলো ঝুনু আপু অসুস্থ হয়ে হাসপাতালের বিছানায় পরে আছেন কিন্তু তার পাশে গণজাগরন মঞ্চের কেউ নেই। এমন কি তার অসুধ কিনার টাকা টা পর্যন্ত কেউ দেয়নি। তারপর যাই হোক দায়িত্ববোধ থেকে বিটু মনিকে সাথে নিয়ে তাঁকে হাঁসপাতালে দেখতে গেলাম। কিন্ত তাঁকে দেখে আমি প্রথমে চিন্তেই পারিনি, কারণ ঐ ঝুনু আর আগের ঝুনু সম্পূর্ণ ভিন্ন রূপ। শুকিয়ে বিছানার সাথে মিশে আছে তার দেহ, হাত ভর্তি ক্যাথেডাল এর নিডেল আর চোখ মুখ পুরো ফ্যাকাশে। সে যেন এক জীবন্ত লাশ! বিটু মনি আর আমাকে তার পাশে দেখে সে তার আবেগ ধরে রাখতে পারলেন না কেঁদে ফেলেছিলেন লৌহ মানবী ভাবের সেই নারী।
সেই চট্টগ্রাম থেকে সংসার ফেলে আন্দোলনের সাথি হতে এসেছিলেন কনিকা আপা ও তিনি আওয়ামী লীগ এর চট্টগ্রামের নারী প্রতিনিধি হিসেবে এসে অনেক অপমান আর অবজ্ঞা সইতে হয়েছে। দিন রাত মঞ্চের সাথে থেকে আন্দোলন করার পরেও তিনি নানা রকম অপমান সয়েছিলেন। তার দোষ সে আওয়ামী লীগ নেত্রী, নারী সমাবেশ যেদিন হল তার কথা শুনুন। ঐ দিন কনিকা আপা বেশ কিছু নারীদের নিয়ে ওখানে গিয়েছিলেন। সেদিন মনে করে দেখুন জামাত শিবির ঐ মিছিলে ককটেল হামলা করেছিল। তারপরেও নারীরা কিন্তু কেউ পিছু হটেননি। বরং প্রাণ দিয়ে হলেও আন্দোলন সফল করার জন্য যে সব নারীরা সেদিন এইচ এর পাশে ছিল। তাঁদের মধ্যে হুইল চেয়ারে বসা এক মেয়ে শুধু চেয়েছিল একবার ইমরান এর সাথে একটু হ্যান্ডসেক করবে আর সেটা কনিকা আপা শুধু এইচকে বলেছিল ঐ পঙ্গু নারীর ইচ্ছার কথা, তার পরিনাণে তাঁকে শুনতে হয়েছিল অকথ্য ব্যাবহার। কেউ অসুস্থ হলে যদি এইচ কে বলা হতো অমুক অসুস্থ, সোজা উত্তর দিতো তাঁতে আমার কি? আমার এতো সময় নেই, পারলে আপনারা যান। (দিন তারিখ কিছুটা এদিক ওদিক হয়তো হচ্ছে কারণ এতো ঘটনা আমি তখন ডায়রি করে রাখতে পারিনি, তবে লিখতে বসে যখন যে কথা মনে পড়ছে তাই লিখছি)।
যারা একদিন ইমরানকে গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র বানিয়েছিলেন তাঁদেরকে পর্যন্ত বিন্দুমাত্র সন্মান দেখানো বাদ দিয়েছিলো ঐ প্রতারক গ্রুপ। কারণ ঐ যে বললাম ক্যামেরায় চেহারা প্রদর্শনের কারণে সারা দেশের জনগণ ইমরানকে চিনে কিন্তু কারা তাঁকে ঐ স্থানে বসিয়েছে তাঁদের তো আর টেলিভিশনে দেখানো হয়না। তাই তাঁদের তোয়াক্কা করার সময় কই ওদের? টাকার পাহাড় আর ফেম যখন ছোটলোকের হাতে যায় তখন কি আর ওদের হুঁশ থাকে? না থাকার কথা ও নয় তাই ই হয়েছিল ওদের। হাঁসপাতালে ঝুনু আপার কাছে জানলাম আরও অনেক কাহিনী এবং সবাই সত্যি বুঝতে পারছিল কিন্তু টেলিভিশন মিডিয়া সারা বাংলাদেশের মানুষকে যে ঘোল প্রতিদিন খাইয়ে চলছিল তাতে ঐ জোয়ারে কার কথা কে বিশ্বাস করবে? তাই সবাই চুপ করে দেখেছে আর মুখ বুজে সহ্য করেছে , সারা বাংলার মানুষের প্রাণের আবেগের সাথে গুটি কয়েক ধান্দাবাজের অপরিসীম নোংরামি। মূলত তখন কারো কিছুই করার ও ছিল না ঢাকার বাইরেও তখন এইচ সরকারের ডাকে পাড়ায় মহল্লায় মঞ্চ হতে থাকলো তাঁকে নিয়ে চ্যানেলগুলো ফেরেস্তার আসনে বসিয়ে দিলো ।
টিভি খোললেই তার বাহিনীর মুখ ঐ অবস্থায় ভালো মানুষ গুলো কি ই বা করতে পারতো বলুন? সরকার এতো বড় ক্ষমতা নিয়ে ও যখন জনসমর্থনের /আবেগের কছে বাঁধা পড়েছিল, সেখানে সেলিনা মাওলা অথবা ঝুনু, বিটু মনি দেরমতো নারীরা কি ই বা আর কোরতে পারতো? শুধু এই ক’জন নয় হাজার হাজার নারী তখন চুপ করে দেখা ছাড়া কোন প্রতিবাদ কোরতে পারেনি। সেখানে ভালো পুরুষ অথবা প্রকৃত দেশ প্রেমিদের অবস্থা আরও খারাপ। যে যখন ইমরান এর গ্রুপের বিরুদ্ধে কথা বলবে সাথে সাথে তাঁকে ঐ এলাকা ছাড়া করতো এইচ বাহিনী। (এমন হাজার নারীর/পুরুষের কাহিনী আছে যারা সত্যিকারের দেশপ্রেম এর টানে ওখানে গিয়েছিলেন। সবার কথা আমার একা লিখা সম্ভব নয় বলে ২/৪ জনের টা বলছি সেই সাথে সুবধাবাদী নারীরাও ছিল)।
অনেকে নিজের সন্মানের কথা চিন্তা করে আগে ভাগেই কেটে পরত। এরমধ্যে অনেক দিন/মাস কেটে গেলো। এলো সেই বিষাদে ভরা ২৪ তারিখ “রানা প্লাজা ধ্বসের দিন’’। সকাল থেকে মঞ্চের একনিষ্ঠ কর্মীরা তখনো খবর পায়নি, তাই তাঁরা সব সময়ের মতোই শহরের অলিতে গলিতে গণজাগরণের প্রচারের জন্য পোস্টার লাগাতে ব্যাস্ত। কবে কখন এইচ বাহিনী কি বাণী দিবে সেটাও ঐ পোস্টারে লিখা থাকতো … হটাৎ কামরুজ্জামান সাগর, রনি আর তকির কাছে সে মরমান্তিক দুর্ঘটনার খবর এলো, আর তখনি ওরা ওদের কাজ ফেলে নেতাকে ফোন দিলো। নেতা তখনো আরামের বিছানা ছেড়ে ওঠেন নাই। আড়মোড়া দিতে দিতেই ফোন রিসিভ করলো, সাগর তখন জানালো ঐ দুর্ঘটনার কথা সেই সাথে গণজাগরণ মঞ্চের পক্ষ থেকে ওদের পাশে দাঁড়ানোর আইডিয়া ও দিলো। কিন্তু প্রথমের এইচ বলল “সাগর ভাই আমরা কি পারবো?” তখন সাগর বলেছিল অবশ্যই পারবো এটা আমাদের দায়িত্ব ওদের পাঁশে দাড়াতেই হবে আর অপর প্রান্ত থেকে তিনি বলেছিলেন আচ্ছা আমি দেখি তারপর আপনাকে জানাবো। ততোক্ষণে সাগর, রনি, তকিরা কিন্তু নিজেরাই ঠিক করে ফেলল কি কি করবে কিভাবে সাহায্য করবে। ঠিক তখন এইচ আবার ফোন দিয়ে বলল “সাগর ভাই আমি আমার ব্লগের আর পেইজ এর মাধ্যমে জানিয়ে দিয়েছি আমাদের রানা প্লাজার পাশে দাঁড়ানোর কথা, নগদ অর্থ সাহায্য ছাড়াও রক্ত ওষুধসহ যে যা পারে সাহায্যে এগিয়ে আসতে বলেছি। আর আপনি আপনার ফোন নাম্বার টা দিয়ে দেন যেন টাকার ব্যাপারে বা যে কোন ব্যাপারে আপনাকে জানায়। সাগর তাই করলো সাথে সাথেই চারি দিকে হৈ হৈ সাড়া পরে গেল। ফোনের পর ফোন আসতে থাকলো সাগরের মোবাইলে। সরল মনের কর্মঠ এই ছেলে যে যখন যে টাকা সাহায্য দিতে চাইছিল সে সব ই এইচ কে জানিয়ে দিলো।
এবার সাগর বাদ! কে চিনে সাগর কে? এখনি তো কোটি কোটি টাকার আসল ধান্দা শুরু হবে এখানে সাগর থাকবে কেন? তকি, রনিসহ অন্যরা তো বাদ ই। কারণ ওরা যে প্রকৃত আন্দোলনকারী ওদের কাজ শুধু মুখ বন্ধ রেখে দিনরাত খেটে যাওয়া, অমানুষিক পরিশ্রম যে সব ছেলেরা করতে পারে তাঁদের কেন এতো বিশাল ধান্দার কথা জানতে দেওয়া হবে? ফোন এলো সাগরের কাছে “সাগর ভাই আপনি এতো কষ্ট করবেন কেন? আপনার ফোনে কেউ টাকার কথা বললে আপনি সংগীতা আপার ফোন নাম্বার টা দিয়ে দিয়েন আর আমিও পোষ্টে সবাইকে জানিয়ে দিচ্ছি, আর আপনি রক্ত নেয়া সহ খাবার অসুধ যে যা দেয় সেইগুলা আপনারা সবাই মিলে রিসিভ করে সাভারে পাঠানর কাজ করুন। নেতার কথা বলে কথা বেচারা সাগর, রনি, তকিদের ভালো গ্রুপ টা তখন লেগে গেলো নগদ টাকা ছাড়া অন্য সব সাহায্য গ্রহণের কাজে। ওরা একদল শাহাবাগে সাহায্য গ্রহণ করে অন্য দল যায় সাভারের ঘটনাস্থলে। এভাবে পালা করে রাত দিন চলতে থাকে ওদের কর্মকাণ্ড। আর ঐ দিকে বিশ্বের বিভিন্ন দিক সহ সারা দেশ থেকে কোটি কোটি ডলার/টাকা আসতে থাকে এইচ বাহিনীর নামে যার ক্যাশ কন্ট্রোলার ছিলেন সংগীতা ইমাম। আর আমরা মানে মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কম্যান্ড ততদিনে আমাদের গণস্বাক্ষর কর্মসূচি তুলে নিয়েছি। কারণ লক্ষ লক্ষ ছাড়িয়ে কোটি কোটি স্বাক্ষরের ৩০ গজের থান কাপড় আর কোন ভাবেই রাখার জায়গা পাচ্ছিলাম না।
আমরা মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কম্যান্ড মানে জয় বঙ্গবন্ধু গ্রুপ হলেও লজ্জার সাথে স্বীকার করতে হচ্ছে যে বঙ্গবন্ধু মেডিকেলের বি ব্লকের এক তলার বিশাল এলাকা সহরুম গুলো শুরু থেকেই এইচ বাহিনীর শুকনা খাবার, পানি এবং তাঁদের কাজে ব্যাবহার হতো। আমাদের জন্য ওখানে কোন রুম বা জায়গা ছিল না। আমরা রাস্তার মধ্যে খাবো রাস্তায় ই সাক্ষর নিবো আবার সাক্ষর ভর্তি সেই কাপড় আমাদের কেন্দ্রীয় কম্যান্ডের অফিসে গিয়ে জমা দিয়ে আসতে হবে। এতো সব ঝামেলা আর মানুষের ততদিনে আন্দলের প্রতি অবজ্ঞা দেখেই আমরা আমাদের কার্যক্রম গুটিয়ে নিয়েছিলাম আগেই। কিন্তু শাহাবাগে সশরীরে উপস্থিত থাকতাম প্রতিদিনই। তা না হলে যে থলের বিড়ালের এতো প্রমাণ বের ই করতে পারতাম না কোনদিনই।
যা বলছিলাম সাগরের কাছে নগদ সাহায্য পাঠাতে চাওয়া ফোনগুলোর টাকার হিসেব তখনি ৬৫ কোটি টাকা। এবং সব গুলো টাকাই তখন এসেছিল এটা ওখানে অনেকেই নিশ্চিত করেছিল সেই সময়। তাছাড়া সেই সময়ের বিভিন্ন মানুষের বিভিন্ন সাহায্যে সাড়া দেওয়ার পোস্টগুলো একটু মনে করলেই আমার তথ্যে সত্যতা নিশ্চিত হতে পারবেন আশা করি। আসলে সেটা এমন এক দুর্ভাগ্যজনক অধ্যায় ছিল তাই তখন কেউ কোনভাবেই টাকার চিন্তা করেন নি, পথের ভিখারি থেকে শুরু করে যে যতো ভাবে যতো টাকা পেরেছে সাহায্য করেছে, এটা নিশ্চয়ই আপনাদের মনে আছে।

No comments:

Post a Comment